1. info@www.dainikgonokotha.com : দৈনিক গণকথা :
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১২:১৯ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক গণকথা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিএসটিআই অনুমোদিত লাইসেন্স না থাকায় দুই ড্রিংকিং ওয়াটার মালিককে জরিমানা  সউফো আলোকিত নারী সম্মাননা ২০২৫ পাচ্ছেন যাঁরা কেশরহাটের সরকারি জায়গায় ঝুঁকিপূর্ণ ঘর উচ্ছেদ বাগেরহাট পৌরসভার ড্রেনের কাজে অনিয়মের অভিযোগ, স্থানীয়দের ক্ষোভ। আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে মানুষ ৫ই আগস্টেই রায় দিয়েছে -এবি পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান ইউএনও রাসেল ও সহযোগীদের শাস্তির  আওতায় আনতে স্মারকলিপি প্রদান গাজীপুরে দুই সাংবাদিকের নামে অপপ্রচারের অভিযোগ শতাধিক নারী সহকর্মীদের যৌন নিপীড়নকারী ডাঃ আশরাফ এখন সাতক্ষীরায়! সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদে ২০ মে সারাদেশে কলম বিরতি ঘোষণা  মাদকমুক্ত সমাজ গঠনসহ ডিজিটাল আসক্তি বিষয়ক সচেতনতা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বৃদ্ধা মোমেনার ভাগ্যে জোটেনি বিধবা ভাতার কার্ড!

  • প্রকাশিত: বুধবার, ৭ মে, ২০২৫
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

মিজানুর রহমান, শেরপুর জেলা প্রতিনিধি:

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতীতে স্বামীর মৃত্যুর পর ৭ বছরে ও মমেনা বেগম (৬০) মালার ভাগ্যে জুটেনি বিধবা ভাতার কার্ড।

 

সহায় সম্বল বলতে কিছুই নেই তার। নেই তার নিজস্ব কোন ঘর বাড়ি। অন্যের বাড়িতেই রাত কাটে তার। মমেনা ঝিনাইগাতী উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের গোমড়া গ্রামের দিনমজুর মরহুম ফজল হকের স্ত্রী।

 

৭ বছর আগেই মমেনা বেগমের স্বামীর মৃত্যু হয়। ৩ ছেলেই বিয়ে করে আলাদা থাকেন। জীবিকা নির্বাহের জন্য একেক ছেলে দেশের একেক জায়গায় থাকেন। তাদের সংসারের অবস্থা ও যেনো নুন আনতে পান্তা ফুরায়। দিনমজুরি করে চলতো মমেনা বেগমের সংসার। কিন্তু বয়সের ভারে মমেনা বেগম এখন আর মজুরিও খাটতে পারেন না। তবুও থেমে নেই মমেনা বেগমের বেঁচে থাকার জীবন যুদ্ধ।

 

একটি ঠেলা জাল নিয়ে বাড়ির পাস দিয়ে বয়ে চলা মহারশি নদী থেকে মাছ ধরে স্থানীয়দের কাছে বিক্রি করে কোন রকম খেয়ে না খেয়ে চলে তার জীবন।

 

প্রতিদিন সকালে মমেনা বেগম ২/৩ ঘন্টা মাছ ধরে ৪০/৫০ টাকায় বিক্রি করে এ টাকায় কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে অনাহারে মানবেতর জীবনযাপন করে আসছেন।

 

মমেনার ভাগ্যে জুটেনি গুচ্ছ গ্রামের একটি সরকারি ঘর। ভাগ্যে জোটেনি বিধবা ভাতার কার্ডসহ কোন প্রকার সরকারী কোন সাহায্য- সহযোগীতা। মমেনা বেগম জানান, আজ পর্যন্ত কোনো স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছ থেকে একটি চালের স্লিপ পর্যন্ত পাননি তিনি। অসুস্থ হলেও দেখার কেউ নেই তার!

 

এ ব্যাপারে নলকুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রুকুনুজ্জামান বলেন, এর পর সরকারী কোন সাহায্য এলে মমেনা বেগমকে প্রদান করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© দৈনিক গণকথা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট