1. info@www.dainikgonokotha.com : দৈনিক গণকথা :
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০৫:৫৩ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক গণকথা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
শতাধিক নারী সহকর্মীদের যৌন নিপীড়নকারী ডাঃ আশরাফ এখন সাতক্ষীরায়! সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদে ২০ মে সারাদেশে কলম বিরতি ঘোষণা  মাদকমুক্ত সমাজ গঠনসহ ডিজিটাল আসক্তি বিষয়ক সচেতনতা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়া উপজেলা সমবায় সমিতির নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হচ্ছেন  প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ ও নেসকো অফিস ঘেরাও শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণসহ ১১ দফা দাবি আদায়ের লক্ষে  গাইবান্ধায় মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বৃদ্ধা মোমেনার ভাগ্যে জোটেনি বিধবা ভাতার কার্ড! জীবন হাত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ আলোর সন্ধানে ঝিনাইগাতী আসঝি সংগঠনের পক্ষথেকে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত!  সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতা বিষয়ক  প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত 

সাঘাটা কচুয়া ইউনিয়নে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছেন প্রভাবশালী কয়েকজন ব্যাক্তি 

  • প্রকাশিত: রবিবার, ৪ মে, ২০২৫
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

বাবুল রহমান রবিন

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি

 

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর এলাকায় বাঙালি নদীর মাত্র এক কিলোমিটার অংশজুড়ে ৬টি ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে নদীর ওপর নির্মিত কাটাখালি সেতু ও আশপাশের প্রায় দেড়শ বিঘা ফসলি জমি চরম ভাঙন ঝুঁকিতে পড়েছে।

 

একাধিকবার প্রশাসনকে জানানো হলেও কার্যকর ব্যবস্থা না নেয়ায় স্থানীয় প্রভাবশালী বালু ব্যবসায়ীরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে, আর নদীপাড়ের সাধারণ মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে।

 

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রামনগর এলাকায় সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এসব ড্রেজার দিয়ে নদী থেকে কোটি কোটি টাকার বালু তোলা হচ্ছে। এসব বালু পরিবহনে ব্যবহৃত কাকড়া গাড়ি ও অবৈধ ট্রাক্টর দিনরাত সড়কে চলাচল করে দুর্ঘটনার ঝুঁকি সৃষ্টি করছে এবং গ্রামের ছোট ছোট রাস্তা নষ্ট করে দিচ্ছে। বালু উত্তোলনে জড়িতদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন হাসানুর রহমান, হাসিবুর রহমান, আব্দুর রশিদ, শরিফুল ইসলাম ও আমিরুল ইসলাম। এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই তারা এই অবৈধ কার্যক্রম চালালেও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কার্যকর নজরদারির অভাবে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে।

 

ফসলি জমির পাশাপাশি প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কাটাখালি সেতুটিও এখন হুমকির মুখে পড়েছে। স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে নদীর ভাঙনে সেতু ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

 

এ বিষয়ে কচুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী খন্দকার বলেন, “বারবার নিষেধ করার পরও বালু উত্তোলনকারীরা কোনো কর্ণপাত করছে না। তারা দিনদিন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে।”

 

সাঘাটা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনোরঞ্জন বর্মণ বলেন, “এর আগেও একাধিকবার ড্রেজার জব্দ করা হয়েছে। আবারও বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।”

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© দৈনিক গণকথা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট