দুর্গাপুর প্রতিনিধি

আধুনিক বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ডিজিটাল-প্রযুক্তি ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। এই প্রযুক্তি সম্প্রসারণের কারণে মানুষের জীবনযাত্রায়ও যোগ হচ্ছে নতুন নতুন মাত্রা। আর এই সুযোগে অনলাইনে প্রতারণার পরিমাণও বাড়ছে। প্রতিনিয়ত হাজার হাজার মানুষ প্রতারিত হচ্ছে।

প্রতারকরা হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। ডিজিটাইজেশনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে অনলাইন বাণিজ্য বা ই-কমার্সের পরিধি। মানুষ এখন ঘরে বসেই কেনাকাটা করছে, নানা রকম সেবা পাচ্ছে।

কিন্তু যে হারে ই-কমার্স বেড়ে চলেছে, সে হারে বাড়ছে না নজরদারি।

পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, অনলাইনে আয়ের প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতারকচক্র। তাদের টোপ গিলে বিভিন্ন অঙ্কের অর্থ খুইয়েছে ব্যবসায়ী, তরুণ, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশার লোকজন। এমন একটি কোম্পানি

দেশমার্ট লিমিটেড কোম্পানি নাম দিয়ে জানুয়ারি মাসের ৫ তারিখে ২০২৫সালে একটা অনলাইন কোম্পানির যাত্রা শুরু হয়। সে কোম্পানির মালিক হিসেবে ছিলেন আফতাব ও মহিদুল নামের দুই প্রতারক। কোম্পানির কাজ হিসেবে বলেছিল তারা বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট সেল করে দুই মাস না যেতেই তারা বিভিন্ন রকম বাহানা দেখায় সে কোম্পানিতে বহু মানুষের লক্ষ লক্ষ টাকা ইনভেস ছিল। হঠাৎ তারা মেমবারদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় এবং গ্রুপ থেকে তারা বের হয়ে যায় এমন অবস্থায় যারা লাখ লাখ টাকা ইনভেস্ট করেছিল তারা বলছে আমরা কোম্পানি হিসেবে এখানে টাকা দিয়েছিলাম প্রফিট সহ আমাদেরকে ফেরত দিবে এমন কথায় তাদের সাথে আমাদের হয়েছিলো। এখন আমরা কি করবো কোন দিশা পাচ্ছি না তাদের বক্তব্য আমরা লোন নিয়েও এখানে ইনভেস্ট করেছিলাম, আখতারুজ্জামান বলেন আমি প্রায় দেড় লাখ টাকা ঋণের উপর ইনভেস্ট করেছিলাম আমি এখনই টাকা গুলো কি করে শোধ করবো। এদেরকে ধরে আইনের আওতায় জলদি আনার জোর দাবি জানাচ্ছি।

মহিদুল প্রতারকের কিছু নাম্বার-

+880 1965-416949

+880 1839-795345

+8801839-800205

লেনদেনের নাম্বার বিকাশ নগদ

01738840773