1. info@www.dainikgonokotha.com : দৈনিক গণকথা :
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০২:২২ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক গণকথা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
শতাধিক নারী সহকর্মীদের যৌন নিপীড়নকারী ডাঃ আশরাফ এখন সাতক্ষীরায়! সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদে ২০ মে সারাদেশে কলম বিরতি ঘোষণা  মাদকমুক্ত সমাজ গঠনসহ ডিজিটাল আসক্তি বিষয়ক সচেতনতা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়া উপজেলা সমবায় সমিতির নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হচ্ছেন  প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ ও নেসকো অফিস ঘেরাও শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণসহ ১১ দফা দাবি আদায়ের লক্ষে  গাইবান্ধায় মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বৃদ্ধা মোমেনার ভাগ্যে জোটেনি বিধবা ভাতার কার্ড! জীবন হাত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ আলোর সন্ধানে ঝিনাইগাতী আসঝি সংগঠনের পক্ষথেকে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত!  সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতা বিষয়ক  প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত 

প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে স্থানীয় জনগণ 

  • প্রকাশিত: রবিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১০০ বার পড়া হয়েছে

বাবুল রহমান রবিন 

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি 

 

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী এলাকার জিগাবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ এস এম রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে স্থানীয় জনগণ একজোট হয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি ২০১১ সালে আওয়ামী লীগের  রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ পান। নিয়োগের পর থেকেই তিনি বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কার্যক্রমে একক আধিপত্য বিস্তার করেন এবং পারিবারিক প্রভাব খাটিয়ে পদ নিয়োগে, কমিটি গঠনে ও অর্থ আত্মসাতে জড়িত হন।

স্থানীয় অভিভাবক আব্বাস আলী মন্ডল ও মাহমুদুল হাসান রতন জানান, রফিকুল ইসলাম তার নিজের চাচাতো ভাই মোঃ নজরুল ইসলামকে দু’বার বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি পদে বসিয়ে দেন, যা বিদ্যালয়ের স্বচ্ছতার নীতিমালা লঙ্ঘন করে। এর ফলে তিনি বিদ্যালয়ের অভিভাবক কমিটিতেও নিজের একক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন।

এছাড়াও অভিযোগ উঠেছে, রফিকুল ইসলামের স্ত্রীকে সহকারী গ্রন্থাগারিক পদে নিয়োগ দিয়ে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকার পরও বেতন-ভাতা উত্তোলণের ব্যবস্থা করেন। এ ব্যাপারে প্রমাণও রয়েছে যে, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে তিনি একই সঙ্গে দুটি সরকারি চাকরির বেতন নেন, যার প্রমাণ যুব উন্নয়ন অফিসে সংরক্ষিত রয়েছে।

শিক্ষক নিয়োগে এনটিআরসি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের কাছে অনৈতিক অর্থ গ্রহণের অভিযোগও রয়েছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। সাম্প্রতিককালে, আইসিটি শিক্ষক মোঃ মিজানুর রহমান তার দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলেও প্রভাবশালী মহলের কারণে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।

ইউপি সদস্য হাফিজুর রহমান জানান, প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ এনজিওকে ভাড়া দিয়ে অতিরিক্ত আয় করছেন। এছাড়াও বিদ্যালয়ের বই, আসবাবপত্র ও অন্যান্য সম্পদ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ব্যবহার ও বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এলাকার অভিভাবকরা এসব অনিয়ম ও দুর্নীতির সুষ্ঠু তদন্ত এবং যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© দৈনিক গণকথা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট